আগেই বলে দেই, এমন রান্না আগেও হয়েছে, এই রান্নায় সামান্য ভিন্নতা আছে, আছে জিরা গুঁড়ার শেষে ব্যবহার!
উপকরন ও পরিমানঃ
– গরুর গোসতঃ ৮০০ গ্রাম (আপনি চাইলে হাড়গোড় নিতে পারেন, আমরা শুধু গোশত নিয়েছি)
– এলাচিঃ ৩/৪ টা
– দারুচিনিঃ ৩/৪ পিস (এক ইঞ্চি করে)
– লংঃ ৩/৪ টা
– পেঁয়াজ কুঁচিঃ মাঝারি একটা
– পেঁয়াজ বাটাঃ মাঝারি তিনটে
– রসুন বাটাঃ এক টেবিল চামচ
– আদা বাটাঃ এক টেবিল চামচ
– গুড়া মরিচঃ এক চা চামচ (ঝাল বুঝে)
– হলুদ গুড়াঃ এক চা চামচ
– কাঁচা মরিচঃ কয়েকটা
– লেবুর রস বা ভিনেগারঃ এই টেবিল চামচ
– লবনঃ পরিমান মত (শুরুতে কম দিয়ে রান্না শুরু করা ভাল)
– তেলঃ ৬/৭ টেবিল চামচ
– পানিঃ হাফ কাপ (যদি গোসত না মজে!)
– জিরা গুড়াঃ এক চা চামচ (জিরা ভেঁজে গুড়া করে নিতে হবে)
প্রনালীঃ (ছবি কথা বলে)
গোশত প্রিপারেশন-
গোসত পরিস্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিয়ে তাতে লেবুর রস বা ভিনেগার দিয়ে কিছু সময় রেখে দিন এবং এই ফাঁকে অন্যান্য মশলা পাতি যোগাড় করে নিন।
মুল রান্না-
ছবি ১, তেল গরম করে তাতে গরম মশলা দিন।
ছবি ২, পেঁয়াজ কুঁচি দিন সামান্য ভেঁজেই আদা, রসুন, পেঁয়াজ বাটা দিন (আমরা সব কিছু গ্রাইন্ড করে নিয়ে ছিলাম), লবন দিতে ভুল্বেন না!
ছবি ৩, ভাল করে ভেঁজে নিন।
ছবি ৪, হলুদ ও মরিচ গুড়া দিন।
ছবি ৫, ভাল করে ভেঁজে নিন।
ছবি ৬, এবার গোশত দিয়ে দিন। এবং মিশিয়ে নিন।
ছবি ৭, আগুন মাঝারি আঁচে থাকবে।
ছবি ৮, আগুন কমে থাকলে এক্ট্রা পানি দিতে হবে না!
ছবি ৯, ঢাকনা দিয়ে, আগুন কমিয়ে আপনি অন্য কিছু কাজ করে ফেলতে পারেন, মিনিট ২০ তো লাগবেই!
ছবি ১০, বাহ!
ছবি ১১, মোটামুটি কাজ শেষ, তবে গোসত নরম হল কিনা দেখে নিন। না হলে আরো কিছু সময় দিতে হবে, পানি শুকিয়ে গেলে পানিও দিতে হবে। তবে পানি না লাগারই কথা, আগুন কম থাকলে চলবে!
ছবি ১২, এবার জিরার গুঁড়া দিন।
ছবি ১৩, একটা আলাদা ঘ্রান বের হবে।
ছবি ১৪, ফাইন্যাল লবন স্বাদ দেখুন।
ছবি ১৫, কয়েকটা কাঁচা মরিচ দিন। ঝোল কমিয়ে নিতে পারেন।
ছবি ১৬, চুলা বন্ধ করে কয়েক মিনিট ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন।
ছবি ১৭, ব্যস, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
ছবি ১৮, যা খুশি দিয়ে চালান দিতে পারেন, সাদা ভাত, পোলাউ, রুটি বা পরোটা!
ছবি ১৯, এই ছিল আমাদের কোন এক দিনের দুপুরের খাবার, সাথে ছিল সাদা ভাত, মধ্যবিত্তের আনন্দ!
সবাইকে শুভেচ্ছা, সাথে থাকুন, আসছি আরো আরো গল্প ও রান্না নিয়ে।
উপকরন ও পরিমানঃ
– গরুর গোসতঃ ৮০০ গ্রাম (আপনি চাইলে হাড়গোড় নিতে পারেন, আমরা শুধু গোশত নিয়েছি)
– এলাচিঃ ৩/৪ টা
– দারুচিনিঃ ৩/৪ পিস (এক ইঞ্চি করে)
– লংঃ ৩/৪ টা
– পেঁয়াজ কুঁচিঃ মাঝারি একটা
– পেঁয়াজ বাটাঃ মাঝারি তিনটে
– রসুন বাটাঃ এক টেবিল চামচ
– আদা বাটাঃ এক টেবিল চামচ
– গুড়া মরিচঃ এক চা চামচ (ঝাল বুঝে)
– হলুদ গুড়াঃ এক চা চামচ
– কাঁচা মরিচঃ কয়েকটা
– লেবুর রস বা ভিনেগারঃ এই টেবিল চামচ
– লবনঃ পরিমান মত (শুরুতে কম দিয়ে রান্না শুরু করা ভাল)
– তেলঃ ৬/৭ টেবিল চামচ
– পানিঃ হাফ কাপ (যদি গোসত না মজে!)
– জিরা গুড়াঃ এক চা চামচ (জিরা ভেঁজে গুড়া করে নিতে হবে)
প্রনালীঃ (ছবি কথা বলে)
গোশত প্রিপারেশন-
গোসত পরিস্কার করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিয়ে তাতে লেবুর রস বা ভিনেগার দিয়ে কিছু সময় রেখে দিন এবং এই ফাঁকে অন্যান্য মশলা পাতি যোগাড় করে নিন।
মুল রান্না-
ছবি ১, তেল গরম করে তাতে গরম মশলা দিন।
ছবি ২, পেঁয়াজ কুঁচি দিন সামান্য ভেঁজেই আদা, রসুন, পেঁয়াজ বাটা দিন (আমরা সব কিছু গ্রাইন্ড করে নিয়ে ছিলাম), লবন দিতে ভুল্বেন না!
ছবি ৩, ভাল করে ভেঁজে নিন।
ছবি ৪, হলুদ ও মরিচ গুড়া দিন।
ছবি ৫, ভাল করে ভেঁজে নিন।
ছবি ৬, এবার গোশত দিয়ে দিন। এবং মিশিয়ে নিন।
ছবি ৭, আগুন মাঝারি আঁচে থাকবে।
ছবি ৮, আগুন কমে থাকলে এক্ট্রা পানি দিতে হবে না!
ছবি ৯, ঢাকনা দিয়ে, আগুন কমিয়ে আপনি অন্য কিছু কাজ করে ফেলতে পারেন, মিনিট ২০ তো লাগবেই!
ছবি ১০, বাহ!
ছবি ১১, মোটামুটি কাজ শেষ, তবে গোসত নরম হল কিনা দেখে নিন। না হলে আরো কিছু সময় দিতে হবে, পানি শুকিয়ে গেলে পানিও দিতে হবে। তবে পানি না লাগারই কথা, আগুন কম থাকলে চলবে!
ছবি ১২, এবার জিরার গুঁড়া দিন।
ছবি ১৩, একটা আলাদা ঘ্রান বের হবে।
ছবি ১৪, ফাইন্যাল লবন স্বাদ দেখুন।
ছবি ১৫, কয়েকটা কাঁচা মরিচ দিন। ঝোল কমিয়ে নিতে পারেন।
ছবি ১৬, চুলা বন্ধ করে কয়েক মিনিট ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখুন।
ছবি ১৭, ব্যস, পরিবেশনের জন্য প্রস্তুত।
ছবি ১৮, যা খুশি দিয়ে চালান দিতে পারেন, সাদা ভাত, পোলাউ, রুটি বা পরোটা!
ছবি ১৯, এই ছিল আমাদের কোন এক দিনের দুপুরের খাবার, সাথে ছিল সাদা ভাত, মধ্যবিত্তের আনন্দ!
সবাইকে শুভেচ্ছা, সাথে থাকুন, আসছি আরো আরো গল্প ও রান্না নিয়ে।
No comments:
Post a Comment